৪৫,০০০ টাকা অনুদান পাবেন পেঁপে চাষ করতে চাইলে! জানুন আবেদন পদ্ধতি
![45000 will be given as a grant if you want to cultivate papaya how to apply 45,000 will be given as a grant if you want to cultivate papaya how to apply](/wp-content/uploads/2024/05/45000-will-be-given-as-a-grant-if-you-want-to-cultivate-papaya-how-to-apply.jpg)
ভারতের মোট অর্থনীতির বেশিরভাগটাই কৃষিকার্যের উপরে নির্ভরশীল।তাই ভারত হলো কৃষি প্রধান দেশ।এখানে এক একটি এলাকায় একেক রকমের ফসল ফলানো হয়। কারণ, বিভিন্ন এলাকার মাটি এবং আবহাওয়া বিভিন্ন রকমের। তাই ভারতে এমনো কিছু অঞ্চল আছে যেখানে পেঁপের (papaw) চাষ খুব ভালো হয়। যেমন :- বিহারের খাগারিয়া।
ভারত সরকার বর্তমানে পেঁপে চাষকে সমর্থন করছে। টিস্যু কালচারের (Tissue culture) মাধ্যমে সরকার কৃষকদের পেঁপে চাষের সহযোগিতা করছে। এছাড়াও পেঁপে চাষে জমি অনেক বেশি উর্বর হয়ে ওঠে এবং লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশি।
বিহারের খাগারিয়া জেলা ভুট্টা উৎপাদনকারী হিসেবে বিখ্যাত। তবে সম্প্রতি বোটানি বিভাগ কৃষকদের পেঁপে চাষের জন্য উৎসাহিত করছে।
পেঁপে চাষ করার জন্য সরকার কৃষকদের ৭৫ শতাংশ করে ভর্তুকি দেবে। এছাড়াও পেঁপে চাষে ভালো লাভ থাকার দরুন সরকার কৃষকদের পেঁপে চাষের উৎসাহ দিচ্ছে।
২০২৪-২০২৫ সালে ভারত সরকার পেঁপে চাষের জন্য ১০ হেক্টর জমিকে নির্ধারিত করেছে।
খাগারিয়া জেলার উদ্যান পালন কর্মকর্তা রজনী সিনহা জানিয়েছেন যে চলতি আর্থিক বছরে সরকার ১০ হেক্টর জমিকে পেঁপে চাষের জন্য নির্ধারণ করেছে। ইনডিগ্রেটেড হর্কাটিলচার ডেভেলপমেন্ট মিশন (Intigrated Horticulture Development Mission scheme) স্কিমের অধীনে কৃষকদের পেঁপে চাষের জন্য ৪৫০০০ টাকা অনুদান দেওয়া হবে।
পেঁপে চাষের জন্য কৃষকরা একর প্রতি জমিতে ৫০০০০ টাকা অব্দি খরচ করে থাকেন। তাই এক হেক্টর জমিতে চাষীদের খরচ হবে ১৫০০০ টাকা। অর্থাৎ গাছপ্রতি কৃষকদের খরচ ৬.৫০ টাকা।এছাড়াও সরকার সরকারের তরফ থেকে কৃষকদের পেঁপে যারা দেওয়া হবে।
তাই খাগারিয়ার কোন কৃষক যদি পেঁপে চাষ করতে ইচ্ছুক হন, তাহলে ইন্ডিগ্রেটেড হটিকালচার ডেভেলপমেন্ট মিশন থেকে ভর্তুকি পাওয়ার জন্য নিজের ব্লক বা জেলা উদ্যান পালন অফিসে যোগাযোগ করুন। এছাড়াও অনলাইনে horticulture.bihar.gov.in এই ওয়েবসাইট থেকে আবেদন জানাতে পারবেন।