Money Making Tips: কীভাবে ১০ কোটি টাকা পেয়ে যাবেন ১ লক্ষ টাকা দিয়ে? সহজ উপায় জেনে নিন

আমাদের WhatsApp Group-এ যুক্ত হন👉 Join Now

Money Making Tips: অর্থ সঠিক ভাবে বিনিয়োগ করা একটি কষ্ট সাধ্য কাজ মনে হতে পারে অনেকেরই। তবে নির্দিষ্ট নিয়মে বিনিয়োগ করলে এই কাজটি অনেক সহজতর হয়ে ওঠে। যথা SIP-তে বিনিয়োগ। আপনি যদি SIP-তে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন তবে সেই অর্থ ১০ কোটি টাকা অবধি হতে পারে। শুনতে অবাক লাগলেও এটি সম্ভব।

রিস্ক-অ্যাডজাস্টেড অর্থ রিটার্ন:

কোনো খাতে বিনিয়োগ করার পূর্বে অবশ্যই সেই খাতটি কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা বিবেচনা করা সব থেকে জরুরী। আপনি যদি ১ লক্ষ টাকা SIP-তে বিনিয়োগে করে ১০ কোটি টাকা পেতে চান তবে আপনাকে এই ঝুঁকি সামঞ্জস্যপূর্ণ রিটার্নের ধারনাটি ভালোভাবে রপ্ত করতে হবে। ভিন্ন ভিন্ন বার্ষিক রিটার্নের হার এবং ১০ কোটি টাকায় পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজনীয় সময়ের কিভাবে পরিবর্তিত হয় তা বুঝতে হবে। যথা-

১. ৭ শতাংশ বার্ষিক বৃটেনের হারে সময় লাগবে ১০ বছর। আর দশ শতাংশ বার্ষিক গিটারের হারের সময় লাগবে প্রায় ২২ বছর।

২. ১৩ শতাংশ বার্ষিক রিটার্নে ১০ কোটি টাকায় পৌঁছাতে সময় লাগবে ১৯ বছর। তবে আপনি এই ১৯ বছর বিনিয়োগের সময়ের মধ্যে বিনিয়োগের আচরণের জন্য বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারেন।

শৃঙ্খলা ও লক্ষ্য:

দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ মাধ্যমে বিনিয়োগ করে অর্থ বর্ধিত করার মূল চাবি কাঠি হল আর্থিক লক্ষ্য গুলির বিষয়ে শৃঙ্খলা এবং লক্ষ্য স্থির রাখা। স্বল্প সময় পরিদপ্তির জন্য দীর্ঘ মেয়াদী লক্ষ্য ত্যাগ না করা বা কোন যুক্তিহীন প্রত্যাশার ওপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত না নেওয়া। এই গ্রহণে অনেক সময় সম্পদের ক্ষয় হতে পারে।

আমাদের WhatsApp Group-এ যুক্ত হন👉 Join Now

আরও পড়ুন: ৮২,৯০০ টাকা বেতনে রাজ্যের মৎস্য দপ্তরে কর্মী নিয়োগ চলছে, রইলো বিস্তারিত

SIP-তে বিনিয়োগের নিয়ম:

আপনি যদি SIP-তে বিনিয়োগ করে ১০ কোটি টাকা করতে চান তবে আপনাকে লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য ১২ শতাংশ একটি রক্ষণশীল রিটার্ন ধরে ২০ বছরের জন্য প্রতি মাসে প্রায় ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। তবে আপনাকে বিনিয়োগের সময়সীমাকে ৩০ বছর বর্কধিত রতে হবে।

সেটি আপনাকে SIP-তে প্রতি মাসে বিনিয়োগ ২৮,০০০ টাকা কমিয়ে দেবে। যদিও ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড বার্ষিক ১২-১৫ শতাংশ রিটার্ন রিটার্ন দেয়। যা আপনার সম্পদ সৃষ্টিতে সাহায্য করে। তবে সম্পদ বর্ধিত করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় এড়িয়ে চলতে হবে যেমন-

যেকোনো একটি নির্দিষ্ট ফান্ডে বিনিয়োগ করা:

বিক্ষিপ্ত বিনিয়োগ এগিয়ে চলুন। কারণ এর ফলে কাস্টমাইজেশনের অভাব হয় এবং অধিকাংশ সময় আর্থিক লক্ষ্য অর্জনের পথে বাধা দেয়।

অনুমানমূলক বিনিয়োগ করা:

অনুমান করে বিনিয়োগ করা উচিত নয়। এই দ্রুত ধনী হওয়ার মানসিকতা থেকে সতর্ক থাকতে হবে কারণ এটি সম্পর্কে নষ্ট করে দেয়।

রিটার্নের উচ্চাকাঙ্ক্ষা:

কেবলমাত্র রিটার্নের দিকে ছুটলে হয় না, সম্পদ সৃষ্টিতে নিজের লক্ষ্যের উপর ফোকাস রাখতে হবে। না হলে আপনি বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।

দীর্ঘমেয়াদী ক্ষেত্রে বিনিয়োগ:

সম্পদ সৃষ্টি নিশ্চিত করতে স্বল্প মেয়াদী লাভ না দেখে দীর্ঘমেয়াদি খাতে বিনিয়োগ করা প্রয়োজন।

বিশেষজ্ঞদের গাইডেন্স:

বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একজন বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ প্রযুক্তির দক্ষতা আপনাকে সম্পদ সৃষ্টির লক্ষ্যের দিকে পৌঁছে দিতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ লিংক

👉 WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন