LIC আপনার জমা রাখা টাকা নিয়ে কী করে জানেন? রইলো বিস্তারিত

আমাদের WhatsApp Group-এ যুক্ত হন👉 Join Now

অধিকাংশ মানুষের মতে ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত এবং সঞ্চয়ের ভালো অপশন হল জীবনবীমা নিগম। দীর্ঘ দিন ধরে সাধারণ মানুষের অন্যতম বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠেছে LIC (Life Insurance Corporation)। গ্রাম থেকে শহর সকল স্থানে বসবাসকারী মানুষ কম বেশি লাইফ ইন্সুরেন্স কর্পোরেশন অর্থাৎ LIC সম্পর্কে জানেন। অনেক মানুষ LIC-তে বীমা করান আবার অনেকে এলআইসির শেয়ারেও বিনিয়োগ করেন। মেয়াদ শেষে সংশ্লিষ্ট সংস্থার তরফ থেকে বিনিয়োগকারীরা পেয়ে থাকেন নিশ্চিত রিটার্ন। তবে এক্ষেত্রে রিটার্নের পরিমান নির্ভর করে বিনিয়োগকারী কোন স্কিনের বিনিয়োগ করছে তার ওপর। তবে একটি প্রশ্ন সামনে উঠে আসে সেটি হল, সংশ্লিষ্ট সংস্থায় বিনিয়োগ করা অর্থ কোথায় যায়? সংস্থার তরফ থেকে কিভাবে এত অতিরিক্ত টাকা বিনিয়োগকারীকে রিটার্ন করা হয়?

রিপোর্ট অনুসারে, LIC সংস্থায় বিনিয়োগ করা অর্থের ৬৭ শতাংশ অর্থ সংশ্লিষ্ট সংস্থা বন্ডে বিনিয়োগ করে। এলআইসি (LIC) সংস্থা ইক্যুইটি শেয়ারে প্রায় ৪.৭ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে এবং অন্যান্য সম্পত্তিতেও প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে। এরপর সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে থাকা অবশিষ্ট অর্থ মিউচুয়াল ফান্ড, সহায়ক সংস্থা এবং অন্যান্য ঋণ সিকিউরিটিতে বিনিয়োগ করে থাকে।

লাইফ ইন্সুরেন্স করপোরেশন (LIC)-এ ১ লক্ষেরও বেশি কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন এবং ১৩ লক্ষ এজেন্ট বর্তমান। যাটি, ভারতের সকল বীমা সংস্থার এজেন্টের ৫৫ শতাংশ।

LIC-এর এনডাউমেন্ট, টার্ম ইন্স্যুরেন্স, চিলড্রেন, পেনশন, মাইক্রো ইন্স্যুরেন্স এর আওতায় প্রায় ২৮-২৯ কোটি টাকার পলিসি বর্তমান। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবধি ৫৮.৯ শতাংশ ছিল LIC-এর বাজার শেয়ারের পরিমাণ। যেটি এবছর বেড়ে দাঁড়ায় ৬৫.৪ শতাংশ

আরও পড়ুন: Money Making Tips: কীভাবে ১০ কোটি টাকা পেয়ে যাবেন ১ লক্ষ টাকা দিয়ে? সহজ উপায় জেনে নিন

আমাদের WhatsApp Group-এ যুক্ত হন👉 Join Now

এলআইসিতে দুটি পদ্ধতিতে গ্রাহকরা বিনিয়োগ করতে পারেন। একটি ফ্লেক্সি গ্রোথ ফান্ড এবং দ্বিতীয়টি ফ্লেক্সি স্মার্ট গ্রোথ ফান্ডে

গুরুত্বপূর্ণ লিংক

👉 WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন